১। বহুর মধ্যে সঠিক উত্তরটি খুঁজে বার করে (√) চিহ্ন দাও ঃ
(ক) কোনটি শারীরিক সক্ষমতার দক্ষতা সম্পর্কিত উপাদান?
(১) পেশিশক্তি
(২) গতি
(৩) নমনীয়তা
উত্তর:- (২) গতি
(খ) শারারিক সক্ষমতার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত উপাদানটি হলো
(১) ভারসাম্য
(২) ক্ষমতা
(৩) পেশি সহনশীলতা
উত্তর:-৩) পেশি সহনশীলতা
(গ) ১৯০৭ সাল থেকে পরপর তিন বার ট্রেডস কাপ জেতে কোন ক্লাব?
(১) ডালহৌসি
( ২) মোহনবাগান
( ৩) কুমারটুলি
উত্তর:- ( ২) মোহনবাগান
(ঘ) কখন ‘স্প্লিন্ট' ব্যবহার করা হয় ?
(১) রক্তপাত বন্ধ করতে
(২) জ্বর কমাবার জন্য
(৩) অস্থিভাঙ্গের ক্ষেত্রে
উত্তর:-৩) অস্থিভাঙ্গের ক্ষেত্রে
২। শূন্যস্থান পূরণ করো:
(ক) শারীরশিক্ষার লক্ষ্য ব্যক্তিসত্তার-- পূর্ন বিকাশ |
(খ) দ্রুততার সঙ্গে দিক পরিবর্তনের ক্ষমতা নির্ভর করে ক্ষিপ্রতার উপর।
(গ) 50 মিটার দৌড় ট্র্যাক নির্দেশ করে।
(ঘ) প্রতিদিন শারীরিক ক্রিয়াকলাপে অংশগ্রহণ শারীরিক বিভিন্ন যন্ত্র ও তন্ত্রগুলির উপর প্রভাববিস্তার করে।
৩। বাঁদিকের সঙ্গে ডানদিকের অংশ মেলাও :
(ক) গতি -------->iii) ন্যূনতম সময়ে অতিক্রান্ত দূরত্ব
(খ) প্রতিক্রিয়া সময় ---------->iv) নির্দেশ ও কাজ শুরুর মধ্যবর্তী সময়
(গ) নমনীয়তা----------->(i) অস্থিসন্ধির সঞ্চালন ক্ষমতা
(ঘ) ক্ষিপ্রতা------------>ii) শাটল্ রান
(ঙ) ১৮৫৪-------------->vi) হাওয়া ভরতি চামড়ার বলে কলকাতায় ফুটবল খেলা শুরু
(চ) জীতেন্দ্ৰকৃষু দেব------------->v) শোভাবাজার ফুটবল ক্লাব
8) কয়েকটি বাক্যে উত্তর দাও :
(ক) শারীরিক সক্ষমতার দক্ষতাসম্পর্কিত উপাদানগুলির নাম লেখো।
উত্তরঃ- শারীরিক সক্ষমতার দক্ষতাসম্পর্কিত উপাদানগুলির গুলি হলো-
i) গতি
ii) ক্ষিপ্রতা
iii) প্রতিক্রিয়া সময়
iv) ক্ষমতা
V)সমন্বয়সাধন
Vi)ভারসাম্য
(খ) শারীরিক সক্ষমতার প্রয়োজনীয়তা ব্যক্ত করো।
উত্তরঃ - শারীরিক সক্ষমতা প্রত্যেক মানুষের জীবনে একটি মূল্যবান সম্পদ। সুস্থ, সবল ও স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবনযাপন শারীরিক সক্ষমতা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শারীরিক সক্ষমতার মূল উৎস হলো ব্যায়াম। সঠিক পদ্ধতিতে শরীরচা ও বিজ্ঞানসম্মত অনুশীলনে নিম্নলিখিত ফলগুলি লাভ করা যেতে পারে-
স্বাস্থ্যের বিকাশ:
১। পেশির শক্তি ও সহনশীলতা বৃদ্ধি।
২. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ।
৩. বয়স ও লিঙ্গ অনুযায়ী সঠিক ওজনে পৌঁছোনো।
শারীরিক বিকাশ:
১। সৌন্দর্যমণ্ডিত দেহভঙ্গি লাভ।
২। শারীরিক বৃদ্ধি ও বিকাশ।
সামাজিক বিকাশ :
১.দারিদ্র্য দূরীকরণ ঘটে।
২. সহযোগিতা ও বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাবের উন্নতি ঘটে।
মানসিক বিকাশ
১। যে-কোনো পরিবেশে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা বৃদ্ধি।
২। দ্রুত সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা বৃদ্ধি ইত্যাদি।
(গ) মোহনবাগান স্পোর্টিং ক্লাব সম্বন্ধে যা জান লেখো।
উত্তরঃ -ভারতের শাসনভার তখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাতে। আর কলকাতা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সদর দপ্তর। আর এই ইংরেজ সাহেবদের খেলার মাধ্যমেই কলকাতায় ফুটবলের গোড়াপত্তন। শোনা যায়, সম্ভবত ১৮৫৪ সালের এপ্রিল মাসে ময়দানে হাওয়া ভরতি গোল চামড়ার বল দিয়ে ইংল্যান্ড থেকে আসা ইটনের প্রাক্তন ছাত্ররা ‘ইটোনিয়ান্স’ নামে একটি দল গড়ে ফুটবল খেলতে নেমেছিল একটি শ্বেতাঙ্গ দলের সঙ্গে। ঊনবিংশ শতাব্দীর সত্তরের দশকের শেষ দিকে নগেন্দ্রপ্রসাদ কলকাতায় গড়েছিলেন বয়েজ স্পোর্টিং ক্লাব।
১৮৮৯ সালের ভূপেন্দ্রনাথ বসুর বাড়ির আগস্ট মাসে ১৪ নং বলরাম ঘোষ স্ট্রিট-এর সভাতেই স্থির হল মোহনবাগান ভিলায় যারা খেলছে তাদের নিয়ে গড়া হবে একটি ক্রীড়া সংগঠন। যার নাম ‘মোহনবাগান স্পোর্টিং ক্লাব’। ভূপেন্দ্রনাথ বসু হলেন মোহনবাগান স্পোর্টিং ক্লাবের প্রথম সভাপতি এবং প্রথম সম্পাদক যতীন্দ্রনাথ বসু। এরপর ( ১৯০৭ সাল থেকে পরপর তিনবার মোহনবাগান ট্রেডস কাপ জেতার পর, সাহেবদের হারাবার স্বপ্নে বিভোর মোহনবাগান আই.এফ.এ. শিল্ড-এও খেলবার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। মোহনবাগান আই.এফ.এ. শিল্ডে সেবার গর্ডন হাইল্যান্ডসকেও হারিয়ে দিয়েছিল। ১৯১১ সালে মোহনবাগান অপ্রতিরোধ্য গতিতে আই.এক.এ. শিল্ডে অংশগ্রহণ করে। শিল্ডের প্রথম রাউন্ডের খেলায় সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের বিরুদ্ধে মোহনবাগান তিন গোলে জয়লাভ করে। রেঞ্ঝার্সকে ২-১ গোলে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠে মোহনবাগান। শক্তিশালী রাইফেল ব্রিগেডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে উঠেছিল মোহনবাগান। মিডলসেক্স-এর বিরুদ্ধে ৩-০ গোলে জয়লাভ করে ফাইনালে উঠল মোহনবাগান। মোহনবাগানের শিল্ড জয়ের বিজয়োৎসবে মুখরিত সমগ্র বাংলা। সমগ্র দেশে এসেছিল অকাল দীপাবলী।ইস্ট ইয়র্ক-কে হারিয়ে দেশের মানুষের মনে দেশাত্মবোধ, বৈপ্লবিক চেতনা জাগিয়ে তুলতে সমর্থ হয়েছিল মোহনবাগান।
Other Question:
Class 8 Geography New Model Activity task Answer----(ক্লিক করো).
[এই রকম প্রতিদিন নতুন নতুন শিক্ষণীয় পোস্ট পেতে আমাদের "Facebook Page" টিকে Follow করে নিও।]
Thank you very mush
ReplyDelete