Class 8: অষ্টম শ্রেণীর পরিবেশ ও বিজ্ঞান মডেল এক্টিভিটি টাস্ক Part-8 in November-December
১. ঠিক উত্তর নির্বাচন করো :
১.১ চাপের SI একক হলো –
(ক) নিউটন
(খ) নিউটন বর্গমিটার
(গ) নিউটন/বর্গমিটার
(ঘ) নিউটন/বর্গমিটার।
উত্তরঃ (গ) নিউটন/বর্গমিটার
১.২ আইসোবারদের ক্ষেত্রে নীচের যে কথাটি ঠিক তা হলো এদের –
(ক) ভর সমান
(খ) প্রোটনসংখ্যা সমান
(গ) নিউটনসংখ্যা সমান
(ঘ) ভরসংখ্যা সমান।
উত্তরঃ (ঘ) ভরসংখ্যা সমান।
১.৩ যে কোশীয় অঙ্গাণুর মধ্যে পুরোনো জীর্ণ কোশকে ধ্বংস করার জন্য নানা ধরনের উৎসেচক থাকে তা হলো –
(ক) মাইটোকনড্রিয়া (
খ) রাইবোজোম
(গ) নিউক্লিয়াস
(ঘ) লাইসোজোম।
উত্তরঃ (ঘ) লাইসোজোম।
১.৪ যেটি তড়িৎবিশ্লেষ্য নয় সেটি হলো-
(ক) সোডিয়াম ক্লোরাইড
(খ) অ্যামোনিয়াম সালফেট
(গ) গ্লুকোজ
(ঘ) অ্যাসেটিক অ্যাসিড।
উত্তরঃ (গ) গ্লুকোজ
১.৫ ডিম পোনা প্রতিপালন করা হয় যেখানে সেটি হলো –
(ক) সঞ্চয়ী পুকুর
(খ) হ্যাচারি
(গ) পালন পুকুর
(ঘ) আঁতুর পুকুর
উত্তরঃ (ঘ) আঁতুর পুকুর
১.৬ মৌমাছিদের জীবনে চারটি দশার সঠিক ক্রমটি হলো –
(ক) ডিম → পিউপা → লার্ভা → পূর্ণাঙ্গ
(খ) ডিম → লার্ভা → পূর্ণাঙ্গ → পিউপা
(গ) ডিম → লার্ভা → পিউপা → পূর্ণাঙ্গ
(ঘ) ডিম → পূর্ণাঙ্গ → লার্ভা → পিউপা।
উত্তরঃ (গ) ডিম → লার্ভা → পিউপা → পূর্ণাঙ্গ
Other Question
- Class 8: অষ্টম শ্রেণীর স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা মডেল এক্টিভিটি টাস্ক প্রশ্ন উত্তর(Part-8)
- Class 8: অষ্টম শ্রেণীর পরিবেশ ও ভূগোল মডেল এক্টিভিটি টাস্ক প্রশ্ন উত্তর(Part-8)
২. শূন্যস্থান পূরণ করো :
২.১ কোনো কঠিন অনুঘটককে গুঁড়ো করা হলে তার পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল______বেড়ে________ যায়।
২.২ ___বায়ুর_______কল্পনই বজ্রপাতের সময় শব্দ উৎপন্ন করে।
২.৩ ______ক্যাফিনের__________উপস্থিতির জন্য চা পানে শরীরে উদ্দীপনা আসে।
৩. ঠিক বাক্যের পাশে আর ভুল বাক্যের পাশে 'x' চিহ্ন দাও :
৩.১ স্প্রিং তুলার সাহায্যে বস্তুর ওজন মাপা হয়। (✔️)
৩.২ জারণ ও বিজারণ বিক্রিয়া সবসময় একসঙ্গে ঘটে। (✔️)
৩.৩ সবুজ চায়ে ভিটামিন K পাওয়া যায়। (✔️)
৪. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
৪.১ এক কিলোগ্রাম ভরের বস্তুকে পৃথিবী কত পরিমাণ বল দিয়ে আকর্ষণ করে?
উত্তরঃ এক কিলোগ্রাম ভরের বস্তুকে পৃথিবী 9.8 পরিমাণ বল দিয়ে আকর্ষণ করে।
৪.২ লঘু অ্যাসিড থেকে হাইড্রোজেন গ্যাস মুক্ত করার ক্রমহ্রাসমান প্রবণতা অনুসারে কয়েকটি ধাতুকে সাজিয়ে দেওয়া হলো – Na, Fe, (H). Cu, Au। এই তথ্য থেকে সবচেয়ে তড়িৎধনাত্মক ধাতুটিকে চিহ্নিত করো।
উত্তরঃ এই তথ্য থেকে সবচেয়ে তড়িৎধনাত্মক ধাতুটি হলো- Na
৪.৩ চোখের রেটিনায় উপস্থিত কোন কোশ মৃদু আলোয় দর্শনে সাহায্য করে?
উত্তরঃ চোখের রেটিনায় উপস্থিত রড কোষ কোশ মৃদু আলোয় দর্শনে সাহায্য করে
৪.৪ আলুর যে এনজাইম হাইড্রোজেন পারক্সাইডকে জল ও অক্সিজেনে ভেঙে ফেলে তার নাম লেখো।
উত্তরঃ আলুর ক্যাটালেজ এনজাইম হাইড্রোজেন পারক্সাইডকে জল ও অক্সিজেনে ভেঙে ফেলে তার নাম হলো-
৪.৫ বায়ুর মধ্যে দিয়ে তড়িৎচলাচল ঘটা সম্ভব কীসের জন্য?
৪.৬ মুরগী পালনের একটি আধুনিক পদ্ধতি হলো ‘ডিপ-লিটার'। 'লিটার' কী?
৫. একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাও :
৫.১ কুলম্বের সূত্রের গাণিতিক রূপটি লেখো এবং K রাশিটির SI একক উল্লেখ করো।
q1×q2
কুলম্বের সূত্রের গাণিতিক রূপটি হলো-F = K ×-----------
r2(2= Squar)
K রাশিটির SI একক-নিউটন ×মিটার2/কুলম্ব2
৫.২ খুব শুকনো ও ঠান্ডা পরিবেশে বসবাসকারী প্রাণীদের দেহে কী কী বিশেষ বৈশিষ্ট্য দেখা যায়?
উত্তরঃ খুব শুকনো ও ঠান্ডা পরিবেশে বসবাসকারী প্রাণীদের দেহে নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যগুলি দেখা যায়-
(i) কোনো কোনো প্রাণীর চামড়ার নীচে ফ্যাটের পুরু আস্তরণ থাকে,
(ii) কোনো কোনো প্রাণীর চামড়ার উপরে ঘন লোমের দুটি স্তর থাকে,
(iii) অনেক প্রাণীদের দেহে অ্যান্টিফ্রিজ প্রোটিন থাকে ও D
(iv) কোনো কোনো প্রাণীর পা বরফের মতো হয়।
৫.৩ উয়তা বৃদ্ধিতে বেশিরভাগ রাসায়নিক বিক্রিয়ার হার বৃদ্ধি পায় কেন?
উত্তরঃ এক বা একাধিক বিক্রিয়ক পদার্থ পরস্পর রাসায়নিক বিক্রিয়াকালে সম্পূর্ণ নতুন ধর্মবিশিষ্ট বিক্রিয়াজাত পদার্থে পরিণত হয়। কিন্তু শুধুমাত্র বিক্রিয়ক পদার্থের অণুগুলি পরস্পরের সংস্পর্শে এলেই বিক্রিয়া সম্ভব হয় না। এই জন্য বিক্রিয়ক পদার্থগুলিকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ শক্তি অর্জন করতে হয়। একে সক্রিয়করণ শক্তি (Activation Energy) বলে। অণুগুলি মূলত তাপশক্তি থেকে এই শক্তি অর্জন করে। তাই উন্নতা বাড়ালে অণুর গতিশক্তি বৃদ্ধি পায়, ফলে দ্রুত রাসায়নিক বিক্রিয়া হয়।
৫.৪ ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগে কী কী লক্ষণ দেখা যায়?
উত্তরঃ ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের লক্ষণ -
১.জ্বর, সর্দি ও কাশি হয়
২. মাথার যন্ত্রণা ও গাঁটে গাঁটে ব্যথা হয়।
৩. অনবরত হাঁচি ও নাক দিয়ে জল পড়ে
৪.অত্যধিক দুর্বলতা দেখা যায়।
৫.৫ জলে অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইডের দ্রবীভূত হওয়া যে তাপগ্রাহী পরিবর্তন তা কী করে বুঝবে?
উত্তরঃ জলে অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইডকে দ্রবীভূত করলে তাপ শোষিত হয়, ফলে দ্রবণটি ঠান্ডা হয়ে যায়। এবং টেস্ট টিউবের বাইরের গায়ে ফোঁটা ফোঁটা জল জমা হতে দেখা যায়। তাই এটি একটি তাপগ্রাহী পরিবর্তন।
৫.৬ যক্ষ্মা রোগের লক্ষণ কী কী?
উত্তরঃ যক্ষ্মা রোগের লক্ষণ--
১. দীর্ঘস্থায়ী মারাত্মক কাশি, বুকে ব্যথা হয়।
২.সন্ধের দিকে জ্বর আসে।
৩.রাতে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়।
৪. থুতু ও কফের সঙ্গে রক্ত পড়ে।
৫.দুর্বলতা ও ওজন কমে যায়।
৫.৭ কোশপর্দার গঠন ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃ কোশপর্দার গঠন :
(i) বিজ্ঞানী ডাভসন ও ড্যানিয়েলি (1935)-এর মতে কোশপর্দার গঠন প্রোটিন-লিপিড-প্রোটিন নির্মিত ত্রিস্তর বিশিষ্ট।
(ii) এই স্যান্ডউইচ মডেল অনুযায়ী কোশপর্দা গড়ে প্রায় 75A পুরু, যার মাঝের লিপিড স্তরটি 35Å এবং এর দুদিকে প্রতিটি প্রোটিন স্তরের পুরুত্ব প্রায় 20-25A |
(iii) পরবর্তীকালে বিজ্ঞানী রবার্টসন (1959) কোশপর্দার এইরূপ গঠন সমস্ত সজীব কোশ ও কোশীয় অঙ্গাণুর ক্ষেত্রে পর্যবেক্ষণ করেন বলে একে ‘একক পর্দা রূপে’ অভিহিত করেন।
(iv) বিজ্ঞানী সিঙ্গার ও নিকলসন (1972) কোশপর্দার গঠনকে ‘ফ্লুইড মোজেইক মডেল’ রূপে বর্ণনা করেন। তাঁদের মতে কোশপর্দার মাঝখানে থাকে দ্বিস্তরীয় ফসফোলিপিড স্তর এবং লিপিড স্তরের মধ্যে মোজেইক দানার মতো অন্তঃস্থ প্রোটিন ও বহিস্থ প্রোটিনগুলি প্রোথিত থাকে। কোশপর্দার এই গঠনটি বর্তমানে সর্বজনগৃহীত হয়েছে।
৬. তিন-চারটি বাক্যে উত্তর দাও :
৬.১ সমযোজী বন্ধন দিয়ে গঠিত জল, মিথেন এবং অ্যামোনিয়া অণুর প্রাথমিক গঠন কীরকমের তা এঁকে দেখাও।
৬.২ এন্ডোপ্লাজমীয় জালিকার গঠন ও কাজ উল্লেখ করো।
এন্ডোপ্লাজমীয় জালিকার গঠন :
এন্ডোপ্লাজমীয় জালিকার গঠনে তিন প্রকার উপাদান দেখা যায়। যথা—১. সিস্টারনি,২.ভেসিক্ল এবং টিউবিউলস।
● সিস্টারনি : লম্বা, চ্যাপটা থলির (ব্যাস 40-50 um) মতো গঠন। এগুলির গায়ে রাইবোজোম আবদ্ধ থাকে বলে এদের অমসৃণ এন্ডোপ্লাজমীয় জালিকা বা RER (Rough Endoplasmic Reticulum) বলে।
●ভেসিকল : অতিসূক্ষ্ম গোলাকার (ব্যাস 30-500 pm) থলির মতো গঠন। এগুলি রাইবোজোম দানাবিহীন হয় বলে এদের মসৃণ এন্ডোপ্লাজমীয় জালিকা বা SER (Smooth Endoplas mic Reticulum) বলে।
● টিউবিউলস : নলাকার, শাখাযুক্ত (ব্যাস 50-190um) গঠন। এরা রাইবোজোম দানাবিহীন বা যুক্ত হয়।
এ্যান্ডাপ্লাজমীয় জালিকার কাজ :
i) সাইটোপ্লাজমকে কয়েকটি প্রকোষ্ঠে ভাগ করে সাইটোপ্লাজমের কাঠামো গঠন করে এবং সাইটোপ্লাজমকে যান্ত্রিক দৃঢ়তা প্রদান করে।
(ii) এন্ডোপ্লাজমীয় জালিকা কোশকে কয়েকটি অসম্পূর্ণ প্রকোষ্ঠে বিভক্ত করার ফলে রাসায়নিক বিক্রিয়াগুলি পরস্পর পৃথক থাকে।
(iii) অগ্ন্যাশয়, প্লাজমাকোশ, গবলেটকোশ ও অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি কোশের অমসৃণ এন্ডোপ্লাজমীয় জালিকা (RER) প্রোটিন সংশ্লেষে এবং ফ্যাটকোশ, শুক্রাশয়ের ইন্টারস্টিশিয়াল কোশ, ডিম্বাশয়ের পীতগ্রন্থির কোশের মসৃণ এন্ডোপ্লাজমীয় জালিকা (SER) লিপিড সংশ্লেষে সাহায্য করে।
(iv)এন্ডোপ্লাজমীয় জালিকা থেকে গলগি বস্তু, নিউক্লীয় পর্দা প্রভৃতি সৃষ্টি হয়।
৬.৩ তামার আপেক্ষিক তাপ 0.09 cal/g°C | 70 গ্রাম ভরের তামার টুকরোর উয়তা 20°C বৃদ্ধি করতে হলে কত পরিমাণ তাপ লাগবে তা নির্ণয় করো।
তামার আপেক্ষিক তাপ 0.09 cal/g°C
তামার ভোর=70 গ্রাম
তামার উষ্ণতা বৃদ্ধি =20°C
প্রয়োজনীয় তাপ= ভর×আপেক্ষিক তাপ×উষ্ণতা
70×0.09×20 cal
= 126 Cal তাপ লাগবে (Ans)
৬.৪ “জৈব সার অজৈব সারের চেয়ে ভালো" – বক্তব্যটির যথার্থতা ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃ- অজৈব সারের ব্যবহার, চাষিদের বিভিন্ন ফসল যেমন ধান, গম আর ভুট্টার খুব ভালো ফলন পেতে সাহায্য করে। কিন্তু আঁজৈব সারের অত্যধিক আর অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার মাটিতে থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়ার কাজে বাধা সৃষ্টি করে মাটির উর্বরাশক্তি বা উৎপাদন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। মাটির বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী অজৈব সার ব্যবহার না করলে মাটির রসায়ন পালটে গিয়ে ভালোর চেয়ে ক্ষতিই বেশি হয়। যেমন— অ্যামোনিয়াম সালফেট [(NH), SO ] ব্যবহার করলে যেমন মাটির আম্লিক ভাব বেড়ে যায়, তেমনি সোডিয়াম নাইট্রেট (NaNO,) ব্যবহারে মাটির ক্ষারকীয়তাও বেড়ে যেতে পারে। উদ্ভিদের বৃদ্ধির জন্য মাটির অম্ল-ক্ষারের ভারসাম্য বজায় থাকাটা খুবই জরুরি। তাছাড়াও অজৈব সার ব্যবহার করা হয়েছে এমন চাষের জমি থেকে নাইট্রোজেন বা ফসফরাসের যৌগমিশ্রিত জল নদী বা পুকুরের জলে মিশে জলদূষণ ঘটায়। মাটির উর্বরাশক্তি বজায় রাখতে তাই বর্তমানে অজৈব সারের পরিবর্তে জৈব সার ব্যবহারের চেষ্টা করা হচ্ছে।
জৈব সার কেন অজৈব সারের চেয়ে ভালো,এর কিছু কারণ নিন্মে আলোচনা করলাম --
i) জৈব সার মাটির জলধারণ ক্ষমতা বাড়ায়।
ii) জৈব সার ব্যবহার করলে মাটি রঞ্জযুক্ত হয়। ফলে মাটির মধ্যে দিয়ে বিভিন্ন গ্যাসের আদান প্রদান ভালো হয়।
iii) মাটিতে থাকা উপকারী জীবাণুদের সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে জৈব সার।
iv) জৈব সার মাটির গঠন উন্নত করতে সাহায্য করে। ..
৬.৫ কোনো তরলের বাষ্পায়নের হার কোন কোন বিষয়ের উপর নির্ভর করে?
তরলের বাষ্পায়নের হার নিম্নলিখিত বিষয়গুলির ওপর নির্ভর করে---
(i) তরলের প্রকৃতি : এক-একটি তরলের ক্ষেত্রে বাষ্পায়নের হার এক-একরকম। যে তরলের স্ফুটনাঙ্ক ঘরের উন্নতার যত কাছাকাছি হয়, তার বাষ্পায়নের হার তত বেশি হয়। যেমন— ইথারের স্ফুটনাঙ্ক 35°C, আর জলের স্ফুটনাঙ্ক 100°C
(ii) তরলের উপরিতলের বিস্তৃতি : তরলের উপরিতলের বিস্তৃতি বা ক্ষেত্রফল যত বেশি হয়, বাষ্পায়নের হারও তত বেশি হয়।
(iii) তরলের উন্নতা : তরল ও তরল সংলগ্ন বায়ুর উয়তা বাড়লে বাষ্পায়ন দ্রুত হয়। তাই ভিজে কাপড় রোদের তাপে যত তাড়াতাড়ি শুকায়, শীতল ছায়ায় ততটা শুকায় না।
(iv) বায়ুর শুষ্কতা : বায়ু যত শুষ্ক হয়, তার বাষ্প গ্রহণ করার ক্ষমতাও তত বেশি হয়।
(v) বায়ু চলাচল :( তরলের ওপর বায়ু সঞ্চালন বাড়লে বাষ্পায়ন দ্রুত হারে হয়। যেমন—ঘরের ভিজে মেঝে তাড়াতাড়ি শুকানোর জন্য আমরা ফ্যান চালাই বা কালির লেখা তাড়াতাড়ি শুকানোর জন্য আমরা ফুঁ দিই।
(vi) তরলের ওপর বায়ুর চাপ : বায়ুমণ্ডলীয় চাপ যত কম হয়, বাষ্পায়নের হার তত বেশি হয়। তাই বাষ্পায়নের হার বাড়াতে তরলের ওপর বায়ুর চাপ কমাতে হয়।
Comments
Post a Comment