Human Geography: school of thought of Human Geography(erman school,French school,British school)
. মানবীয় ভূগোলের বিভিন্ন স্কুলের ধারণা (School of thought of Human Geography) :
অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইমানুয়েল কান্ট ভূগোলের যে দার্শনিক ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন তাকে হামবোল্ট ও রিটার ঊনবিংশ শতাব্দীতে আরো উন্নতি ঘটিয়েছিলেন এবং মানবীয় ভূগোলকে একটি স্বতন্ত্র শাখা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। হামবেল ও রিটার এর মৃত্যুর পর পরবর্তী পর্যায়ে মানবীয় ভূগোলের ধারণা, উদ্দেশ্য ও পরিধি প্রভৃতি ক্ষেত্রে ব্যাপক দার্শনিক পরিবর্তন ঘটেছে। মানবীয় ভূগোলের প্রধান প্রধান ধারণা ও পদ্ধতিগুলি গড়ে উঠেছিল জার্মানির মানবীয় ভৌগোলিকনে দ্বারা, এর পরবর্তী পর্যায়ে যথাক্রমে ফরাসি, ব্রিটিশ, আমেরিকান এবং রাশিয়ান মানবীয় ভূগোলবিদের দ্বারা মানবীয় ভূগোলের ধারণা বিভিন্ন দেশে গড়ে উঠেছিল। সেই ধারণা গুলিকে সেই দেশের পরিপ্রেক্ষিতে মানবীয় ভূগোেলর চিন্তার বা ধারণার স্কুল (School of Thought) বলা হয়।
■ মানবীয় ভূগোলে জার্মান স্কুলের ধারণা (German School of thought of Human Geography) :
* ফ্রেডরিক র্যাটজেল (Friedrich Ratzel, August 30, 1844 August 9, 1904) :
এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে জার্মানির মানবীয় ভূগোলের উন্নতিতে একক অবদানকারী হিসেবে ফ্রেডরিক র্যাটজে এর ভূমিকা সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। কার্ল রিটারের সুযোগ্য উত্তরসূরী হিসেবে মানবীয় ভূগোলবিদ ফ্রেডরিক র্যাটজেল বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার অবদান রেখেছেন। তাঁর রচিত প্রধান গ্রন্থগুলি হল 'Anthropogeography (1882). “The Geographi distribution of Mankind” প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। মানবীয় ভূগোলের ক্ষেত্রে তিনি তিনটি বিষয় উল্লেখ করেছেন—I. ভূপৃষ্ঠের মানুষের বন্টন ও শ্রেণীবিভাগ সম্পর্কে উল্লেখ করেছেন এজন্য বিভিন্ন দল ও বসতি বিশেষ করে জাতিগত জাতীয় ভাষাগত ও ধর্মীয় বন্টনের মানচিত্রের প্রয়োজন রয়েছে।II. প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর এবং মানুষের অভিগমনের ফলাফলের উপর এই বন্টন ধারা গড়ে উঠেছে। III. স্বতন্ত্র ব্যক্তি বা সমাজগুলোর উপর প্রাকৃতিক পরিবেশে দ্বারা সৃষ্ট প্রভাব বর্ণনা করেছেন। মানুষ ও তার উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণকারী তিনটি ভৌগোলিক নিয়ন্ত্রকের কথা বলেছে, অবস্থান, স্থান, এবং সীমাবদ্ধতা।
*ওটো ফুটার (Otto Schlüter, 12 November, 1872-12 October, 1959) :
ওটো শ্লটার মানবীয় ভূগোলে ও বসতি ভূগোল এর রূপকার হিসেবে জার্মানিতে বিশেষ পরিচিত। তিনি ভূগোলের ধারণাকে বোঝাবার জন্য ভূদৃশ্য বিজ্ঞান শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করে। তার মতে চক্ষু, কর্ণ প্রভৃতি ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে যা কিছু অনুভব করা যায় তাই ভূদৃশ্য। মানবীয় ভূগোলর বিকাশ এ ক্ষেত্রে তার অবদান অসামান্য তার রচিত প্রধান গ্রন্থগুলি হল—“Remarks on the Geography of Settlement" (1903), “On the North Eastern to Thuringia" (1906), "Objectives of the Geog raphy of Man" (1907), The Relation Between Man and Nature in Anthropogeography”। তাঁর মতে ভূপৃষ্ঠে এমন সব বিষয়ের রূপ ও স্থানে গঠন দেখতে পাওয়া যায়, যা কেবল ভূগোলেই সমীক্ষা করা উচিত এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক, জাতিগত, মনোগত, রাজনৈতিক প্রভৃতি অবস্তগত বিষয়গুলো সমীক্ষার মূল বিষয় হিসেবে রাখা উচিত নয়। অনেকে মনে করেন অটো প্লুটার আধুনিক সাংস্কৃতিক ভূগোলের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন।
* রবার্ট জুলিয়াস উইলহেম গ্র্যাডম্যান (Robert Julius Wilhelm Gradmann, 18 July 1865-16 September, 1950) :
রবার্ট গ্র্যাডম্যান উদ্ভিদবিদ্যার ছাত্র হয়েও তিনি ভূগোলে যথেষ্ট জনপ্রিয়। তিনি "Swabian Alps এর প্রাণী জগতের উপর গবেষণা করেছিলেন। প্রাকৃতিক দৃশ্য ও সংস্কৃতির ইতিহাসের প্রারম্ভের মধ্যে যে শূন্যতা বিরাজ করছিল সেখানে সেতুবন্ধন সৃষ্টি করেছিলেন এবং এর মাধ্যমে সাংস্কৃতিক ভূদৃশ্য এর উদ্ভব হয়েছে। তাঁর কাজের জন্য তাঁর সহকর্মীরা তাকে প্রকৃত ভূগোলবিদ (Real Geographer) বলে সম্মানিত করেছিলেন।
■ মানবীয় ভূগোলে ফরাসি স্কুল এর ধারণা (French School of thought of Human Geography) :
*ভিদেল দ্য লা ব্লাচে (Paul Vidal de La Blache, January 22, 1845- April 5, 1918) :
ফ্রান্সে মানবীয় ভূগোলের জনক হিসেবে ভিদেল দ্য লা ব্লাচে নাম সবিশেষ উল্লেখযোগ্য ৷ ঊনবিংশ শতাব্দী শেষার্ধে ফ্রান্সের মানবীয় ভূগোলের উন্নতি ও সমৃদ্ধির জন্য পল ভিদেল দ্য লা ব্লাচের ভূমিকা অসামান্য। তিনি মানবীয় ভূগোলের ভিত্তি স্থাপন করেছেন। তাঁর মতে, মানুষ ও তার অব্যবহিত আশেপাশের বস্তুগুলোর মধ্যবর্তী সম্পর্কের উপর মনোযোগ নিবৃত্ত করার প্রয়োজন রয়েছে। তিনি সম্ভাবনাবাদ এর একনিষ্ঠ সমর্থক ছিলেন। তার মতে ভূপৃষ্ঠ মানুষের আচরণ ও কর্মকান্ড নির্দেশ করে না কেবলমাত্র বিভিন্ন সুযোগসুবিধা প্রধান করে অর্থাৎ প্রাকৃতিক পরিবেশ সম্ভাবনা পরিধি সরবরাহ করে। তাঁর লেখা বিখ্যাত বইটি হলো “Principal day Geographi Humaine (1921)"।
* জন ব্রুন (Jean Brunhes, 25 October, 1869-25 April, 1930) :
ভিদেল দ্য লা ব্রাচের প্রিয় ছাত্রদের মধ্যে জিন ব্রুনন্স অন্যতম। তিনি শুধুমাত্র ভিদেল এর আঞ্চলিক এবং মানবীয় ভূগোলের ধারণাকে বিস্তারিত ভাবে ব্যাখ্যা করেননি, তার সঙ্গে সঙ্গে সমগ্র ফ্রান্সে তার ধারণার বিস্তার ঘটিয়েছিলেন এবং ভিদালীয় ঐতিহ্যকে বিশ্বের অন্যান্য দেশে ছড়াতে তাঁর ভূমিকা অসামান্য। তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থটি হল “Geographic Humaine” যা 1910 সালে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। মানবীয় ভূগোলের অত্যাবশ্যকীয় ঘটনাবলীকে তিনি তিনটি শ্রেণীতে বিভক্ত করেছিলেন। মাটির অনুৎপাদী অধিকতর সম্পর্কিত তথ্য-গৃহ ও পথ। ii. উদ্ভিদ ও প্রাণীর বিজয় সম্পর্কিত তথ্য-কৃথিভূমি, বনভূমি, চারণভূমি। iii. বিধ্বংসী অর্থনীতির তথ্য, অর্থনীতির তথ্য–উদ্ভিদ, প্রাণী খনিজ, যা একবার খরচ হলে আর পাওয়া যায় না।
* ক্যামিলে ভালাস্ক (Camille Vallaux, 2 Octorber, 1870–10 September, 1945) :
ক্যামিলে ভালাস্ক এব মতে ভূগোলের ধারণা একটি একক ক্ষেত্র (Unitary Field)। তাঁর কাছে ভূগোল হল পৃথিবীর মানুষের একটি দর্শন। তিনি মনে করেন প্রাকৃতিক ভূগোলের প্রসারিত অংশই মানবীয় ভূগোল। তাঁর বিখ্যাত বই হল “Les Sciences Geographiques" (1925)। তাঁর কাজের মধ্যে ভিদালীয় ঐতিহ্যের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।
*অ্যালবার্ট দেমানজিওন (Albert Demangeon, 13 June 1872-25 July 1940) :
অ্যালবার্ট দেমানজিওন একজন সমসাময়িক মানবীয় ভূগোলবিদ, যিনি ভিদেল দ্য লা ব্লাচে এর অধীনে অধ্যায়ন করেছিলেন। 1905 থেকে 1911 পর্যন্ত লিল বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপনা করেছেন। তিনি অ্যানালস (Annales) পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন, যেখানে তাঁর অনেক গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। প্রাকৃতিক পরিবেশ এর পরিবর্তে ভৌগোলিক পরিবেশের সঙ্গে মানবীয় গোষ্ঠীর সম্পর্কের অধ্যয়নকে মানবীয় ভূগোলের মূল আলোচনার বিষয় হিসেবে তিনি আলোকপাত করেছিলেন। 1902 থেকে 1941 সাল পর্যন্ত সময় ধরে তিনি মানবীয় ভূগোলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা বর্ণনা দিয়েছেন। ফ্রান্সের ক্ষুদ্র অঞ্চলে গড়ে ওঠা গ্রামীণ বসতির উপর অধিক আগ্রহ ছিল, তিনি বসতির বিস্তার এবং গ্রাম্য বসতির গঠন সম্পর্কে গবেষণা করেছিলেন। তাছাড়া পৃথিবীর প্রাকৃতিক অঞ্চলের মানুষর জীবনযাত্রার ধরণকে ব্যাখ্যা করেছিলেন এবং জনসংখ্যার বণ্টন ও স্থানান্তরের ধরণকে দেখিয়েছিলেন। তিনি সম্ভাবনাবাদের সমর্থক ছিলেন।
* রাউল ব্ল্যানশার্ড (Raoul Blanchard, 4 September, 1877-24 March, 1965) :
রাউল ব্ল্যানশার্ডকে ফ্রান্সের আধুনিক ভূগোলের রূপকার বলা হয়। ব্ল্যানশার্ডও ভিদেল দ্য লা ব্লাচে এর ছাত্র ও অনুসরণকারী ছিলেন। 1906 সালে “Flanders” বিষয়ের উপর তিনি গবেষণা শেষ করে করেন। তিনি সম্ভাবনাবাধ এর সমর্থক ছিলেন। 1960 সালে তিনি “Institute de Geographi Alpine” নামক একটি ভূগোল সংঘ গড়ে তুলেছিলেন, এরই অধীনে একটি জার্নাল প্রকাশ করেছিলেন, এই জার্নালটির নাম হল "Revue de Geographic Alpine"। তাঁর মতে মানবীয় ভূগোলবিদদের কাজের মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষ ও তার কার্যকলাপের পরিবেশ বর্ণনা করা। তিনি ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ, নথিভূক্তকরণ, সাক্ষাৎকার গ্রহণ অনুসন্ধান পদ্ধতি অনুসরণ করে গবেষণা করতেন। নগর ভূগোল এর উপর একাধিক গবেষণা করেছেন, বিশেষ করে কুইবেক ও মন্ট্রিলের নগরগুলোর ভৌগোলিক বিবরণসহ কানাডার ভূগোল এর উপর তিনি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন।
মানবায় ভূগোলে ব্রিটিশ স্কুল এর ধারণী (British school of thought in Human Geography) :
*হ্যালফর্ড জে ম্যাকিন্ডার (Sir Halford John Mackinder ( 15 February, 1861-6 March, 1947) :
হ্যালফর্ড জে ম্যাকিন্ডার ব্রিটিশ মানবীয় ভূগোলের স্কুলের প্রধান পুরোধা ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপনা করেন এবং 1903 থেকে 1908 সময়কালে লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স এ প্রধান ছিলেন। তিনি প্রাকৃতিক বিজ্ঞান ও ইতিহাসের সমসাময়িক রীতিনীতির নিয়ে অধ্যায়ন করেছিলেন। তাঁর মতে ভূগোল ব্যতীত ইতিহাস কেবল বর্ণনা মাত্র এবং প্রত্যেক ঘটনা একটি বিশেষ সময়ে বিশেষ স্থানে অনুষ্ঠিত হয় বলে সময় ও স্থান নিয়ে বিবেচনাকারি যথাক্রমে ইতিহাস ও ভূগোলকে কখনো ও স্বতন্ত্র করা যায় না। তিনি ভূগোলকে মানুষ ও তার প্রাকৃতিক পরিবেশের আন্তঃক্রিয়া সনাক্তকারী বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি একজন বিখ্যাত রাজনৈতিক ভূগোলবিদ ও ছিলেন। তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ গুলি হল Britain and the British Seas (1902), "The Geographical Pivot of History”. (1904), “Geography and History" (1905) প্রভৃতি।
*প্যাট্রিক গেডেস (Sir Patrick Geddes, 2 October, 1854-17 April, 1932) :
প্যাট্রিক গেডেস ব্রিটিশ মানবীয় ভৌগোলিকদের মধ্যে অন্যতম প্রধান, যার মধ্যে ফরাসি সমাজত্ববিদ লে প্লে (Le Play) প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। তিনি লে প্লের ধারণাগুলিকে রূপান্তরিত করে উপস্থাপিত করেন। স্থান, কার্য ও সংস্কৃতির ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছিলেন। শহর ও অঞ্চলের অধ্যায়নকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন। তিনি আঞ্চলিক পরিকল্পনায় আঞ্চলিক জরিপের গুরুত্বকে সমর্থন করতেন। প্যাট্রিক গেডেস এর লেখা প্রধান গ্রন্থটি হল “Cities in Evolution” (1915) ।
*অ্যাড্রিউ হারবার্টসন (Andrew John Herbertson, 1865-1915) :
অ্যাড্রিউ জন হারবার্টসন ছিলেন প্যাট্রিক গেসের প্রধান সহকারি এবং পরবর্তী পর্যায়ে হ্যালফর্ড জে ম্যাকিন্ডার এর সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন। অক্সফোর্ডে তিনি ছিলেন ম্যাকিন্ডার এর উত্তরাধিকারী। তিনি ম্যাকিন্ডার এর দর্শনকে পরবর্তী সময়ে প্রচার করেছেন। তিনি প্রকৃতপক্ষে একজ নিয়ন্ত্রণবাদি ছিলেন। তিনি মূলত ভূগোল শিক্ষাদানের কৌশল উন্নয়নে আগ্রহী ছিলেন। তার মতে সারাবিশ্বের ভূপৃষ্ঠের অবয়ব গুলো আবহাওয়া ও জলবায়ু ও উদ্ভিদ সমন্বয়ে প্রাকৃতির অঞ্চলগুলোকে সনাক্ত করতে হবে। তিনি পৃথিবীর প্রধান প্রাকৃতিক অঞ্চলগুলিকে চিহ্নিত করেছিলেন। তাঁর আঞ্চলিক ধারণার উপর ডারউইনের যথেষ্ট প্রভাব ছিল। তিনিও মানুষের জীবনযাত্রার উপর প্রাকৃতিক পরিবেশের সর্বাধিক প্রভাবের কথা উল্লেখ করেছিলেন।
* হারবার্ট জন ফ্লিউর (Herbert John Fleure, 6 June, 1877–1 July, 1969) :
ব্রিটেনের পেশাদার ভৌগোলিকদের মধ্যে হারবার্টজন ফ্লিউর অন্যতম, যিনি পরিবেশগত অবস্থার সাথে সম্পর্কিত জীবনযাত্রার ধরনের ধারণা দিয়েছিলেন। তার ধারণার মধ্যে ভিদেল দ্য লা ব্লাচে, প্যাট্রিক গেডেস লে প্লে (Le Play) প্রমুখ ভৌগোলিকদের যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। তিনি পৃথিবীর মানবীয় অঞ্চলের তিনি মানুষের প্রচেষ্টা পৃথিবীর বৈশিষ্ট্যের পরিমাপ অনুসারে সাতটি মানবীয় অঞ্চলকে চিহ্নিত করেছিলেন। এগুলি হল— ক্ষুধার অঞ্চল, দুর্বলকারি অঞ্চল, বৃদ্ধির অঞ্চল, দুঃসাধ্যতার অঞ্চল, প্রচেষ্টার অঞ্চল, পর্যটন অঞ্চল, শিল্পায়িত অঞ্চল। তাঁর রচিত প্রধান গ্রন্থগুলি হল— i. Human Geography in Western Europe ,ii.The races of Mankind, iii. The Corridors of Time Man and Apes, iv. Problems of Society and Enviornment প্রভৃতি।
গ্রেট ব্রিটেনের সমসাময়িক মানবীয় ভূগোলবিদ হলেন পিটার হ্যাগেট, রিচার্ড চোরলে, ডি এম স্মিথ, ডি গ্রেগরী প্রমুখ। এই ভূগোলবিদগণ মানবীয় ভূগোল বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
Comments
Post a Comment