Class 8: অষ্টম শ্রেণীর বাংলা মডেল এক্টিভিটি টাস্ক প্রশ্ন উত্তর (পার্ট-6)

 ১. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :(প্রতিটি শোন মান ২) 

১.১ 'তুমি মানুষ হয়ে পাশে দাঁড়াও' – কার পাশে দাড়ানোর এই আহবান?

উত্তর-আধুনিক কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় "দাঁড়াও" কবিতার মানুষ হিসাবে আমাদের অসহায় হতদরিদ্র মানুষের পাশে সর্বদা দাঁড়াতে অর্থাৎ তাদের সাহায্য করতে বলেছেন।


১২ ‘রমেশ অবাক হইছিল, ব্যাপার কী?'উত্তরে চাষিরা কী বলেছিল?

উত্তর- উত্তরে চাষীরা বলেছিল- একশ বিঘে জমির ধানের মাঠ জলে ডুবে গেল, জল বার করে না দিলে সমস্ত ধান নষ্ট হয়ে যাবে।গাঁয়ে একটা মানুষও খেতে পাবে না।


১.৩ ‘একটা স্ফুলিঙ্গ –হীন ভিজে বারুদের স্তুপ ' কাদের দেখে একথা মনে হয়?

উত্তর- আলোচ্য অংশটি কবি অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের লেখা 'ছন্নছাড়া' কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। কবিতায় পাড়ার রাস্তার মোড়ে আড্ডা দেওয়া একদল যুবককে দেখে কবির মনে হয়।


১.৪ ‘গাছের জীবন মানুষের জীবনের ছায়ামাত্র।”- লেখকেরএমন মন্তব্যের কারণ কী?

উত্তর- লেখক জগদীশচন্দ্র বসু গাছকে নিবিড়ভাবে  ভালোবেসে তাদের জীবনের বিভিন্ন দিকগুলিকে  পর্যবেক্ষণ করেছেন। এর থেকে তাঁর মনে হয়েছে,  গাছের বৈশিষ্ট্যগুলি মানুষের মধ্যেকার নানান  স্বভাব বৈশিষ্ট্যের অনুরূপ। মানুষের মতো এদের জীবনেও অভাব-অনটন এবং দুঃখকষ্ট আছে তাই কবি বলেছেন ‘গাছের জীবন মানুষের জীবনের ছায়ামাত্র।”


১.৫ ‘তবু নেই, সে তো নেই, নেই রে' --- কী না থাকার যন্ত্রণা  পণ্ডিটিতে মর্মরিত হয়ে উঠেছে?

উত্তর- বুদ্ধদেব বসুর লেখা 'হাওয়ার গান' কবিতায়  হাওয়াদের কোনো স্থায়ী ঠিকানা নেই অর্থাৎ, তাদের কোন  বাড়ি নেই।হাওয়াদের বাড়ি না-থাকায় তারা পৃথিবীর  সমস্ত জলাশয়, সমুদ্র তীর, গম্ভীর পাহাড়, অসংখ্য,বন্দর শহরের জনবহুল অঞল, বনজঙ্গল, খোলা মাঠ বা তেপান্তর সর্বত্রই ঘুরে বেড়ায়।তাই কবি প্রশ্নে উল্লেখিত বাক্যটি ব্যাবহার করেছেন।


১.৬ 'ছন্দহান বুনো চালতার' – 'বুনো চালতা'কে ছন্দহীন বলা হয়েছে কেন?

উত্তর- আলোচ্য অংশটি জীবনানন্দ দাশ রচিত " পাড়াগাঁর দু পহর ভালোবাসি" কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।

       বুনো চালতাকে ছন্দহীন বলা হয়েছে কারন- বুনো চালতার শাখাগুলো অনেকদিন ধরে জলে নুয়ে পড়ে আছে।

Other Question

 Class8 : অষ্টম শ্রেণীর ইংলিশ মডেল এক্টিভিটি টাস্ক প্রশ্ন উত্তর(পার্ট-6)

অষ্টম শ্রেণীর পরিবেশ ও ভূগোল মডেল এক্টিভিটি টাস্ক প্রশ্ন-উত্তর Part-6 (In September)

২, নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :(প্রতিটি প্রশ্নের মান = ৩)


২.১ 'দাঁড়াও' কবিতার ভাব বস্তু আলোচনা করো

উত্তর-

 দাড়াও কবিতার বিষয়বস্তু : বর্তমান সমাজে মানুষ বড়ই একাকী এবং অসহায়। তাই এই অসহায়,নিপীড়িত অত্যাচারিত মানুষদের সাহায্য করা আমাদের উচিত। সমাজে এক শ্রেণীর মানুষ আছে যারা নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য মনুষত্বকে বিক্রি করে দিয়ে মানুষকে শোষণ,অত্যাচার করতে ভালোবাসে।অন্যদিকে আর একজন মানুষ আছে যারা সবসময় তাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে প্রস্তুত। তারা সর্বদা সবাইকে সাহায্য করতে ভালোবাসে। অসহায় মানুষকেভালোবেসে, তাদের উপকার করে, তারা যেন আনন্দ উপভোগ করে। কবি আমাদের এটাই করতে বলেছেন।


        পরিশেষে বলা যায়, আমাদের পুরো কবিতা জুড়ে একটাই আহ্বান জানিয়েছেন, য়ে অসহায় মানুষের দুঃখ-কষ্টভাগাভাগি করে নিয়ে, তাদের জন্য সর্বদা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া আমাদের কর্তব্য।


২-২ 'রমেশ বিস্ময়ে হতবুন্ধি হইয়া গেল।” রমেশের বিস্ময়ের কারণ?

উত্তর- রমেশ প্রজাদের ধান জমি রক্ষার জন্য বাঁধ কেটে জল বের করার ব্যাপারে বেণী ঘোষালের কাছে অনুরোধ করেও ব্যর্থ হয়। রমেশের দৃঢ় বিশ্বাস,ছিল রমা তার সঙ্গে সহমত পোষণ করবেই। তাই সে জেলার তৃতীয় শরিক রমার কাছে যাওয়া স্থির করে। সে ভাবে, রমা রাজি হলে একা বেণীর আপত্তিতে কোনো কাজ হবে না। কিন্তু রমাকে বিষয়টি জানাতেই সে প্রথম রমেশের বন্দোবস্তের কথা জিজ্ঞাসা করে।রমেশ তখন অত জলে মাছের বন্দোবস্ত করা সম্ভব নয় এবং এই সামান্য ক্ষতিটুকুকে মেনে নিতে অনুরোধ জানালে রমা সোজাসুজি জানিয়ে দেয়, অতগুলো টাকা সে লোকসান করতে পারবে না। রমার এই অপ্রত্যাশিত উত্তরে আর সেই সঙ্গে রমার অমানবিক, স্বার্থপর মনোভাবের পরিচয় পেয়ে সেইসঙ্গে নিজের ভাবনার চরম বৈপরীত্য উপলদ্ধি করে রমেশ বিস্ময়ে হতবুদ্ধি হয়ে গেল।


২.৩ ‘আমি নেমে পড়লুম তাড়াতাড়ি।'—কথক,কোথা থেকে,কেন নেমেছিলেন?

উত্তর-  ছন্নছাড়া কবিতায় নিজের ভব্যতা ও শালীনতাকে বাঁচাতে চেয়েছিলেন কবিতার কথক তথা কবি। পথদুর্ঘটনায় আহত মানুষটিকে ট্যাক্সিতে তোলার পর কবিতার কথক রক্তের দাগ থেকে নিজের জামাকাপড় কে বাঁচানোর জন্য ট্যাক্সি থেকে নেমে পড়লেন।কিন্তু এই পরিস্থিতিতে কথক ছন্নছাড়া ছেলেদের সম্পর্কে নিজের ভেতর এক নতুন উপলব্ধি লাভ করলেন। তিনি অনুভব করলেন যে এই ছন্নছারা ছেলে গুলির মধ্যে এখনো লুকিয়ে আছে মহতের সম্ভাবনা। মানুষের প্রাণ কে বাঁচানোর জন্য তারা যেভাবে ঝাপিয়ে পরল তা দেখে কথক বুঝতে পারলেন এই ছন্নছাড়ারা সমাজের আবর্জনা নয়। তাদের মধ্যেই লুকিয়ে আছে মহান জীবন-ধর্ম ।


২.৪ জীবনের ধর্ম শাহের কথা' রচনায় কীভাবে ব্যক্ত হয়েছে।

উত্তর- গাছের কথা’ নামক রচনায় বিজ্ঞানাচার্য জগদীশচন্দ্র বসু গাছের জীবনধর্মের আলোচনা প্রসঙ্গে জীবনের স্বাভাবিক ও সাধারণ ধর্ম সম্পর্কে সুচিন্তিত মতামত দিয়েছেন। শুকনো ডাল আর জীবিত গাছের তুলনা করে তিনি বলেছেন—  বিকাশ, বৃদ্ধি ও গতি হল জীবনের ধর্ম। শুকনো ডালের এই বৈশিষ্ট্য নেই।

      ‘গতি’ বোঝাতে লেখক লতানো গাছের উদাহরণ দিয়েছেন। বিকাশ ও পরিণতি যে প্রাণের ধর্ম— তা বোঝাতে তিনি বীজ ও ডিমের কথা বলেছেন। উত্তাপ, জল ও মাটির সংস্পর্শে বীজ থেকে অঙ্কুরোদগম হয় এবং তা থেকে যথাসময়ে চারাগাছ বৃদ্ধি পেয়ে পরিণত হয়ে ওঠে। অনুরূপভাবে, মানব জীবনেও উপযুক্ত পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে।


২.৫ 'কী করে বুঝাবো, আসলে কী করতে হবে? - উধৃতিটির আলোকে 'বুকু' চরিত্রটির আসহায়তায় স্বরুপ উদঘাটন করো।

উত্তর: আশাপূর্ণা দেবীর লেখা " কি করে বুঝবো" পাঠ্যাংশে ছোট নিষ্পাপ ছেলেটি স্পষ্টবাদী ও সত্যবাদী হতে গিয়েই বাবা মায়ের কাছে প্রচন্ড মার খায়। বয়সে ছোটো হওয়ায় তার মনের মধ্যে কোনো প্যাছ ছিল না।সে এটাও জানত না কখন কোথায় কোন কথা বলতে হয় ।কোন কথায় কার সম্মান নষ্ট হয় এবং কার আঘাত লাগে সেসব বোঝার ক্ষমতা তার হয় নি। বুকু সরল ছেলে সে তার মায়ের সদ্য শিখানো শিক্ষার প্রয়োগের বিষময় পরিমাণ পায়।সে তার মায়ের কাছে শিখেছিল সর্বদা সত্যি কথা বলতে হয় কিন্তু এটা যে সব সময় খাটবে না,সত্য কথা বলায় তার মা- ই যে তাকে মারবে এটা নিষ্পাপ,সরল মনের ছোট্ট ছেলেটি বুঝতে পারে নি তাই সে বলেছিল" কী করে বুঝবো,আসলে কী করতে হবে"।


২.৬ ‘আজ সকালে মনে পড়ল একটি গল্প' গল্পটি বিকৃত করো।

উত্তর: আলোচ্য অংশটি কবি অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা নাটরের কথা গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে। গল্পটি হল, নাটোরে অনুষ্ঠিত প্রভিনশিয়াল কনফারেন্সে বাংলা ভাষার প্রচলন। লেখক-শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর, তাঁর কাকা রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্যদের সঙ্গেগিয়েছিলেন বড় নাটোরে। সে এক হৈ হৈ রৈ রৈ ব্যাপার। প্রথমে স্পেশাল ট্রেন ও পরে স্টিমারে করে পদ্মা পেরিয়ে নাটোর।এই সম্মেলনের অভ্যর্থনা কমিটির সভাপতি নাটোর-মহারাজ জগদিন্দ্রনাথ। তাঁর ব্যবস্থাপনায় এক রাজকীয় আয়োজন। যেমন— খাওয়াদাওয়া, তেমনই অন্যান্য সব ব্যবস্থা। তারপর যথারীতি শুরু হয় গোলটেবিল বৈঠক এবং বক্তৃতা।ইংরেজিতে যেই বক্তৃতা শুরু হয়, সঙ্গে সঙ্গে ‘বাংলা, বাংলা' বলে অবনীন্দ্রনাথ ও তাঁর সঙ্গীরা প্রতিবাদ শুরু করেন। এরপর কেউ আর ইংরেজিতে বক্তৃতা করতে পারেননি। এমনকি ইংরেজি দুরস্ত লালমোহন ঘোষও শেষপর্যন্ত বাংলায় বলতে বাধ্য হন। এটি লেখকের মনে রাখার মতোই ঘটনা। এভাবেই কনফারেন্সে বাংলা ভাষা চালু হয়। এ সম্পর্কে লেখক জানান, সেই প্রথম আমরা বাংলা ভাষার জন্য লড়লুম।


৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :


৩.১ নির্দেশক বা বিবৃতিমূলক বাক্যের একটি উদাহরণ দাও।

উত্তর: নির্দেশক বাক্যের একটি উদাহরণ হল ---

হাঁসগুলি খুব সুন্দর (এখানে ' গুলি ' হচ্ছে নিৰ্দেশক)।


৩.২ শূন্যস্থান পুরণ করো :


আবেগসূচক বাক্য


আনন্দ:  আহ: শেষে আমরাই জিতলাম!

বিস্ময়: উরে বাবা কত বড় বাড়ি!

উচ্ছ্বাস: রমার দয়া দেখে মন ভরে যায়!

ঘৃণা    : ছি এত খারাপ তুমি!

 

৩.৩ উদাহরণ দাও:


ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য:  বড়বাবু মন্থর গমন করলেন

সাপেক্ষবাচক সর্বনাম:  যিনি যাবেন তিনি আসুন।

সর্বনামের বিশেষণ:  তুমি ভালো আমি ভালো নই

আলংকারিক অব্যয়:  আমি কিংবা বাবা যাবেন।

অসমাপিকা ক্রিয়া : আসিফ দেখতে গিয়ে.....


৩.৪ কাঁচা' ও 'বসা' শব্দদুটিকে পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন অর্থে ব্যবহার করে বাক্য রচনা করো।


উত্তর- 'কাঁচা' শব্দের ভিন্ন ভিন্ন অর্থে বাক্য রচনা---

১.(অপক্ব):আমগুলো এখনো কাঁচা।

২.কাঁচা(অসিদ্ধ):আদিম মানুষেরা কাঁচা মাংস ভক্ষণ করত।

৩.কাঁচা(অশুষ্ক):কাঁচা কাঠে আগুন জ্বলে না।

৪. কাঁচা(অস্থায়ী):কাপড়টির রং একেবারেই কাঁচা।

৫. কাঁচা(মাটির তৈরি):কাঁচা ঘর-বাড়ি বন্যায় টেকে না।


        'বসা' শব্দের ভিন্ন ভিন্ন অর্থে বাক্য রচনা-----


১.বসা (বসানো অর্থে): তুমি টেবিলটা মাটিতে বসাও

২. বসা (পান করা অর্থে): জল সবসময় বসে পান করা

উচিত

৩. বসা (অচল অর্থে): রামবাবুর ব্যবসাটা ধীরে ধীরে অনেকটা বসে যাচ্ছে

৪ বসা (দুঃখ প্রকাশ অর্থে) : তোমার কথা শুনে তার মন বসে গিয়েছে।

৫.বসা (কর্মট অর্থে) : বাড়িতে বসে থাকার চেয়ে কাজ করা অনেক উত্তম।


৪. বন্যার প্রকোপে গ্রামের বহু কৃষিজমি নদীর গ্রাসে হারিয়ে যাচ্ছে নদীর পাড়গুলির স্থায়ী রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন। এ বিষয়ে সংবাদপত্রের সম্পাদকের কাছে একটি চিঠি লেখো।


মাননীয় সম্পাদক

মহাশয়:

       পোঃ__অরাঙ্গাবাদ

       জেলা:__মুর্শিদাবাদ   

     

        সবিনয় নিবেদন,

                     __________ জেলার _______থানার অন্তর্গত একটি জনবহুল গ্রাম। প্রতিবারের মতো এবারও এই গ্রামটি সর্বনাশা বন্যার মরণ ছোবল থেকে রক্ষা পায়নি। এবারের বন্যা স্মরণকালের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা। আমাদের গ্রামের পার্শ্ববর্তী এলাকায় একটি সুবিশাল নদী রয়েছে।  নদীর দুই পাড় কাঁচা মাটির নির্মিত।নদীটির নাম,_________। প্রতিবছর বর্ষাকালে প্রবল বর্ষণের কারণে এই নদী বিশাল ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে।এই কারণে প্রবল জলোচ্ছাসে নদীর জল পাড় ভেঙে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। অনেক কাঁচা ঘরবাড়ি বন্যার জলের তোড়ে ডুবে গেছে, ভেসে গেছে অসহায় মানুষ, গরু-বাছুর।বন্যার পরবর্তীকালে গ্রামের কৃষিজমিগুলিতে পলি, বালি, কাদা, নুড়ি,পাথর জমে কৃষিজমিগুলিকে চাষের অযোগ্য করে তোলে

    

        অতএব, অত্র গ্রামের জনজীবনের বিপর্যস্তের অবস্থা বিবেচনা করে পাকা কংক্রিটের বাঁধ নির্মাণের জন্য আপনার কাছে সহযোগিতা কামনা করছি। আপনার কাছে বিনীত অনুরোধ উক্ত বিষয়টির জন্য মাননীয় সেচ মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে অনেক উপকার হবে।


ধন্যবাদ

(নিজের নাম )

Date





Comments

Popular posts from this blog

হড়পা বান (Flash Flood): হড়পা বান কাকে বলে, ইহার বৈশিষ্ট্য ও কারণ ব্যাখ্যা করা হয়েছে

মৌসুমি বিস্ফোরণ কাকে বলে ? মৌসুমি বিস্ফোরণের উৎপত্তির কারণ গুলি আলোচনা কর

চলক ও ধ্রুবকের মধ্যে পার্থক্য (Difference between Variable and Constant)