হড়পা বান (Flash Flood) হড়পা বান এক ধরনের দুর্বিপাক বা বিপর্যয়, যা আকস্মিকভাবে পরিবেশে উপস্থিত হয়। হড়পা বান হল স্বল্প এলাকা জুড়ে সংঘটিত দ্রুত গতির বন্যা। সাধারণ বন্যার (regular flood) সঙ্গে হড়পা বানের পার্থক্য কেবল সময়ের পরিসরে (time scale)। সাধারণ কন্যা যেখানে দীর্ঘ সময় জুড়ে বিরাজ করে, সেখানে হড়পা বানের স্থায়িত্ব খুবই কম এবং দ্রুত গতিতে ঘটে থাকে। স্বল্প স্থান জুড়ে মাত্রাতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের মাধ্যমে মাত্র 6 ঘণ্টার (Six hours between rainfall and the onset of flooding) মধ্যেই হড়পা যান উপস্থিত হয় । প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যে হড়পা বানের স্থান বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। সমগ্র পৃথিবীব্যাপী ভূমি ব্যবহারের পরিবর্তন এবং বিশ্ব-উন্নায়ন জনিত কারণে জলবায়ুর পরিবর্তনের জন্য হড়পা বানের উপস্থিতির সংখ্যাও ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সাধারণ জলচক্রের (hydrological cycle) মধ্যেও অস্বাভাবিক পরিবর্তন হড়পাবানের ওপর প্রভাব বিস্তার করে থাকে । . হড়পা বানের বৈশিষ্ট্যসমূহ (Characteristics of Flash Flood) 1. হড়পা বান ও উদকবিদ্যা (Flash flood and Hydrology) : হড়পা বানের সঙ্গে উদকবিদ্যা বা জলবি
★ মৌসুমি বিস্ফোরণ (The Burst of the Monsoon) জুন মাসে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে হঠাৎ করে ভারতীয় উপমহাদেশে মুষলধারে বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। আকস্মিকভাবে সৃষ্ট এই ধরনের নিম্নচাপজনিত দমকা বায়ুসহ বৃষ্টিপাতকে বলা হয় মৌসুমি বিস্ফোরণ। সুতরাং, মৌসুমি বায়ুর আগমনের উদ্বোধনী ঘটনা হল মৌসুমি বিস্ফোরণ। আসলে, মৌসুমি বায়ু স্থলভাগে পৌঁছানোর আগে সামান্য হালকা ধরনের বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। কিন্তু তারপর যখন মৌসুমি। বায়ু আকস্মিক ও সক্রিয়ভাবে ভারতীয় উপমহাদেশের ভূ-খণ্ডে প্রবেশ করে, তখনই তাকে মৌসুমি বিস্ফোরণ বলা হয় । ● মৌসুমি বিস্ফোরণের উৎপত্তি (Genesis of Burst of Monsoon) : মৌসুমি বায়ু মূল ভূ-খণ্ডে আকস্মিকভাবে প্রবেশ করে। তখন এই বায়ুর গতিবেগও হঠাৎ করে বেড়ে যায়। কিন্তু এই বায়ুর গতিবেগ কেন আকস্মিকভাবে বেড়ে যায়, তার কোন সর্বজনগ্রাহ্য মতামত পাওয়া যায় না। মৌসুমি বায়ুর অতি সক্রিয় প্রবাহ বা উচ্ছ্বাস (surge) সাধারণ প্রবাহের গতিবেগের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ হয়। খুব সম্ভবত বায়ুর গতিবেগজনিত অভিসরণের (velocity convergence) জন্যই সামনের দিকে বায়ুর গতিবেগ বৃদ্ধি পায় । মৌসুমি বিস্ফোরণের কারণকে
চলক বা Variables কী ? উত্তরঃ সামাজিক, অর্থনৈতিক অথবা ভৌগলিক যে কোন গবেষণার ক্ষেত্রে সংগৃহীত তথ্যের বৈশিষ্ঠ্য পরিমাপ করা হয়, এই পরিমাপের একক হল চলক । বস্তুজগৎ ও কল্পনাজগতে এমন কিছু রাশি আছে যেগুলোর মান বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকমের হয় এবং কিছু রাশির মান সবসময় একই রকম বা স্থির থাকে। তথ্যের এই বৈশিষ্ঠ্য এক একক থেকে অন্য এককে পরিবর্তিত হতে থাকে। তাই চলক হল এক ধরনের গুণ, বৈশিষ্ঠ্য বা এমন একটি অবস্থা যা একই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ঘটনা পরিবর্তনের সাথে সাথে বিভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়। অন্যভাবে বলা যায় চলক হলো সংখ্যা প্রকাশক এমন একটি গুণগত বা পরিমানগত বৈশিষ্ঠ্য যা এক ব্যক্তি বা বস্তু থেকে অন্য ব্যক্তি বা বস্তুতে পরিবর্তিত হয়। বিভিন্ন লেখক চলককে বিভিন্ন ভাবে সংঙ্গায়িত করেছেন। ধ্রুবকঃ বা Constant কী ? উত্তরঃ মৌলের কোনো পরিমাণগত লক্ষণ বা বৈশিষ্ঠ্য যখন পরিমাণে এক মৌল থেকে অন্য মৌলে অপরিবর্তিত বা স্থির থাকে তখন সেই লক্ষণ বা বৈশিষ্ঠ্যকে ধ্রুবক বলা হয়। যেমন মাস দ্বারা গঠিত বছর, পৃথিবীপৃষ্ঠে সূর্যালোক পতনের পরিমান প্রভৃতি সবসময় নির্দিষ্ট থাকে বলে এগুলো ধত্বক আবার 1,2,3,4,5 প্রভৃ
Nice ,this Blog is helping For Education
ReplyDelete